আমাদের হারানো শৈশব!

আমাদের হারানো শৈশব!

ফাহাম আব্দুস সালাম বাঙালিদের পান্তানুভূতিতে আঘাত করে একটা পোস্ট দিয়েছিলেন। উনার পোস্টের প্রতিউত্তর দিয়ে, আমার লিস্টের রাসেল রায়হান ভাইয়া একটা পোস্ট দিয়েছেন। ওই পোস্টে আমি একটা লম্বা কমেন্ট করেছি। কমেন্টটাতে উঠে এসেছে আমাদের হারানো শৈশব এর স্মৃতি রোমন্থন! আমার মনে হয়, কমেন্টটা অনেকের পড়ার উপযোগী! অনেকে রিলেট করতে পারবেন, অতীত স্মৃতি রোমন্থন করতে পাররেন! তাই, […]

Share With Love:

আমাদের হারানো শৈশব! Read More »

পৃথিবীটা ভালোবাসার হোক, ভালোবাসাময় হোক!

পৃথিবীটা ভালোবাসার হোক, ভালোবাসাময় হোক!

পৃথিবীটা ভালোবাসার হোক, ভালোবাসাময় হোক! | আবুল হাসনাত বাঁধন আমি বছরখানেক আগে পর্যন্তও দুই বিশ্বযুদ্ধের ইতিহাস নিয়ে খুব বেশি ঘাঁটাঘাঁটি করিনি! বিস্তারিত জানতামও না! কলোনি’জমের কারণে, বরাবর ব্রিটিশদের ঘৃ’ণা করেছি, ভারতীয় বাঙালিদের জন্য এটা খুবই লজিক্যাল! অন্যদিকে ছোটো থেকে আমেরিকার মোড়ল’গিরি দেখতে দেখতে ওদের হে’ট করাটাও স্বাভাবিক। অন্যদিকে, জাপান আমার খুবই প্রিয় দেশ। জাপানিজ কালচার,

Share With Love:

পৃথিবীটা ভালোবাসার হোক, ভালোবাসাময় হোক! Read More »

যে কুয়াশা, সকাল এনেছিল!

যে কুয়াশা, সকাল এনেছিল!

যে কুয়াশা, সকাল এনেছিল! | আবুল হাসনাত বাঁধন  এক. পৌষের কুয়াশা মোড়ানো সকাল। বাসের দরজার পাশের সিটে বসে সস্তা দামের সিগারেটে টান দিচ্ছিল বুলু। আসল নাম— বুলবুল আহমেদ। সবাই ‘বুলু’ বলে ডাকে ওকে। সিগারেটের ধোঁয়ার ফাঁকে হঠাৎ একটা মুখাবয়বে আটকে গেল ওর চোখ। সিগারেটটা আস্তে করে ফেলে দিলো সে। স্কুলের এক ছাত্রী দেরি করে, হন্তদন্ত

Share With Love:

যে কুয়াশা, সকাল এনেছিল! Read More »

মিষ্টি আলুর উপকারিতা ও অপকারিতা!

মিষ্টি আলুর উপকারিতা ও অপকারিতা!

বহু পুষ্টিগুণে ভরপুর সবজিগুলোর অন্যতম উদাহরণ হলো মিষ্টি আলু বা রাঙা আলু। বাঙালির বিভিন্ন প্রাচীন রান্না এই রাঙা বা মিষ্টি আলু ছাড়া অসম্পূর্ণ। পুষ্টিগুণ ও সুমিষ্ট স্বাদের জন্য মিষ্টি আলু বেশ জনপ্রিয়। কিন্তু, আমরা অনেকেই জানি না, এর নানা উপকারিতা সম্পর্কে। তাই আজকের এই আর্টিকেলে আমরা জানব— মিষ্টি আলুর উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত। চলুন

Share With Love:

মিষ্টি আলুর উপকারিতা ও অপকারিতা! Read More »

গঙ্গাফড়িং ও প্যাঁচার গল্প | আবুল হাসনাত বাঁধন

গঙ্গাফড়িং ও প্যাঁচার গল্প

গঙ্গাফড়িং ও প্যাঁচার গল্প | আবুল হাসনাত বাঁধন বড়ো’দি আমার তিন বছরের বড়ো ছিল। আমি ওকে ‘গঙ্গাফড়িং’ ডাকতাম ভালোবেসে। ওর কালো রঙের দুটো পাখনা ছিল; শুক্লা দ্বাদশীর রাতের মতন ম্লান অন্ধকার মাখানো। দি’ আমাকে ডাকত ‘প্যাঁচা’; আমার নাকি প্যাঁচার মতন বোঁচা নাক! ওর ডাক অবশ্য আমার কাছে আজানের সুরের মতো পবিত্র ছিল। ঘাসফুল সদৃশ শাশ্বত

Share With Love:

গঙ্গাফড়িং ও প্যাঁচার গল্প Read More »